লেখক | : আনিসুল হক |
ক্যাটাগরী | : শিশু কিশোর গল্প |
প্রকাশনী | : মিজান পাবলিশার্স |
ভাষা | : বাংলা |
পৃষ্ঠা | : ৭৯ পাতা |
মুল্য | : ০.০০৳ |
রেটিং |
:
(০)
|
কোন ডাউনলোড রেকর্ড নেই |
”মোটকু মামার গোয়েন্দা অভিযান” বইটির সংক্ষিপ্ত তথ্যা: ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
মোটকু মামা এতই মোটা যে রিকশাওয়ালারা তাকে রিকশায় তুলতে চান না, আর যদিও বা তিনি রিকশায় ওঠেন, রিকশার চাকা যায় ফেটে। বাসে যখন তিনি বসেন, তাঁর হাঁটু যারা সামনের সিটের সঙ্গে আটকে। এই মোটকু মামা, আর তার ক্লাস সিক্সে পড়া ভারে অয়ন, অয়নের বন্ধু টুটুল, আর টুটুলের রিনিখালা মিলে বেরুলেন একটা গোয়েন্দা অভিযানে। অয়নের ছোটখালার গাড়ি চুরি হয়ে গেছে, সেই রহস্য উদ্ঘাটন করাই তাদের মিশন। কিন্তু পথে পথে ঘটল কতই না বিপত্তি। শেষে কুকুরের তাড়া খেয়ে মোটকু মামা আটকে গেলেন এক ভাঙা দেয়ালের ফোকরে। সেখান থেকে কিছুতেই তাকে বের করা যাচ্ছে না। সেখান থেকে কিছুতেই তাকে বের করা যাচ্ছে না। টেলিভিশনে সরাসরি প্রচারিত হচ্ছে এই দৃশ্য। কিন্তু আদারতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় দেয়াল ভাঙাও যাচ্ছে না। কী হবে মোটকু মামার? আর এক ভয়ঙ্কর চোরাকারিবারি দলকে ওরা ধরলই বা কী করে? ভূমিকা
পদ্য বার বার বলল, বাবা, এইসব কী লেখো? মোটাদের তুমি আঘাত দিচ্ছ কেন? সিরিয়াস বিষয় নিয়ে লেখো, যাতে আমিও পড়তে পারি। পদ্যকে বলি, দেখো, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছুটি গল্প শুরু করলেন বালকদের কৌতুক দিয়ে। দুষ্টুমি দিয়ে। তাই বলে ছুটি কি সিরিয়াস গল্প নয়? আসলে হাসির গল্প লিখতেই যে আমার ভালো লাগে। হাসির মধ্য দিয়ে শুরু করি, তারপর সেটা যদি গুরুতর হয়ে পড়ে, তাহলে তো আমার আর কিছু করার থাকে না। আমার এই পোয়েন্দা পল্পটাও হাসি-তামাসা দিয়ে শুরু, শেষটা? থাক, সেটা আর বলছি না। তোমরা নিজেরা পড়ে নাও। আনিসুল হক