লেখক | : হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড |
অনুবাদক | : অজানা |
ক্যাটাগরী | : উপন্যাস |
প্রকাশনী | : দেব সাহিত্য কুটীর প্রাইভেট লিমিটেড |
ভাষা | : বাংলা |
পৃষ্ঠা | : ১৭২ পাতা |
মুল্য | : ০.০০৳ |
রেটিং |
:
(০)
|
কোন ডাউনলোড রেকর্ড নেই |
আফ্রিকার ঘন অরন্যের গাইড, নাম তার আলান কোয়াটারমান। নামকরা ও পাকা শিকারী আলান কোয়াটারমান, সে জানে এ ঘন অরন্যের আধ্যপান্ত। শুধু জানেনা কালুয়ানা ছাড়িয়ে কতাে হাজার মাইল দূরে রাজা সলােমনের হিরের খনির সন্ধান? অপরদিকে আলানের কাছে আসেন, এ হিরের খনির সন্ধানে বের হওয়া ব্রিটেনের হেনরি কার্টিসের স্ত্রী, রুপসী এলিজাবেথ কার্টিস। তাঁর স্বামীর খোঁজে তাদের গাইড হতে আলান কোয়াটারমান’কে রাজি করান মােটা টাকার বিনিময়ে রাজা সলােমনের দেশে যাওয়ার জন্য। আলানও শেষ পর্যন্ত রাজি হয়ে যান গুড ও মিসেস কার্টিসের সাথে যেতে সােনার খনির রহস্য এবং কার্টিসের সন্ধানে। পথে বহু মরণপণ বাধা ও শত বিপত্তি পেরিয়ে অবশেষে একদিন ঠিকই তারা পৌঁছলেন রাজা সলােমনের দেশে, কিন্তু সেখান থেকে কী তারা শেষ পর্যন্ত জীবিত ফিরে আসতে পেরেছেন?
ইজরায়েলি অনিন্দ্য সুন্দরী মেরাপি, যাকে সবাই বলে, ‘মুন অব ইজরায়েল’ অথাৎ ইজরায়েলের চাদ। এই সুন্দরী মেরাপি নানা ঘটনায় জরিয়ে যায় মিশরের সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ফারাও যুবরাজ শেঠির প্রণয়ে। রাজ পরিবারের অমতে গিয়ে বিয়ে করেন। যুবরাজ শেঠি এই মেরাপিকে।
অপরদিকে মিশরে বসবাসরত ইজরায়েলবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি তাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার। কিন্তু মিশর ফারাও আমেনমেসিস তাদেরকে ফিরে যেতে না দেওয়ায় তারা মিশরকে অভিশাপ দিল। সে অভিশাপে শুকিয়ে যেতে লাগল মিশরের নীলনদের পানি। পানির পরিবর্তে নীলনদে দেখা দিল রক্তের স্রোত ও মিশরে দেখা দিল চরম দূর্ভিক্ষ। এমন পরিস্থিতিতেও ফারাও আমেনমেসিস তার সিন্ধান্তে অটল, ফিরে যেতে দিবেন না ইজরায়েলদের।
তাহলে কী হবে যুবরাজ শেঠি’র? কী করবে এমন দূর্দিনে ইজরায়েলিদের জন্য মেরাপি? এ সব প্রশ্নেরই জবাব পাবেন জনপ্রিয় লেখক স্যার ‘হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড’ এর ‘মুন অব ইজরায়েল’এ?