Product image
Share on:
চিতা বহ্নিমান
লেখক : ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়
ক্যাটাগরী : চিরায়ত উপন্যাস
প্রকাশনী : বইপোকা পাবলিকেশন্স
ভাষা : বাংলা
পৃষ্ঠা : ১১৩ পাতা
মুল্য : ০.০০৳
রেটিং :
(০)
কোন ডাউনলোড রেকর্ড নেই
Related Product
সার সংক্ষেপ লেখক পরিচিতি
বইয়ের বিবরণ

ধনী পিতার একমাত্র কন্যা তপতী, রূপসী , শিক্ষিতা, গুণী, সাঁতার, গান, পড়াশোনা সবেতেই প্রথম।বি এ পড়ার সময় তার বাবা মিঃ শঙ্কর চ্যাটার্জি মেয়ের বিয়ে দিতে চান। বিয়ে নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই তপতীর। সে বি.এ. পরীক্ষা দিবে; সেটা নিয়েই ব্যস্ত। তপতীর জন্য ভদ্র ঘরের সুন্দর শিক্ষিত ছেলে ঠিক করা হলেও পনের টাকা দিতে দেরি করায় ছেলের বাবা তার বাধ্য ছেলেকে বিয়ের আসর থেকে তুলে নিয়ে যান। ঠিক বিয়ের প্রস্তুতির সময় শঙ্কর চ্যাটার্জির পুরানো বন্ধু মহাদেবের ছেলে তপন আসে বাবার মৃত্যুর পরে তার বেশ কিছু জরুরী কাগজপত্র ফেলতে গিয়ে শঙ্কর সাহেবের কিছু দরকারী দলীল পেয়ে সেগুলো ফেরত দিতে।
শান্ত- সৌম্য চেহারার তপনকে দেখে শঙ্কর চ্যাটার্জির মনে পড়ে যে, তার বন্ধু মহাদেবকে কথা দিয়েছিলো তার ছেলেকে নিজের জামাই বানাবে। বিয়ের পাত্র পক্ষ চলে যাওয়ায় তৎক্ষনাৎ তপনের সাথে তপতীর বিয়ে দেন মিঃ চ্যাটার্জি। তপতী ক্ষণিকের জন্য তপন কে দেখেনি ...। শঙ্কর বিয়ের পরে জানতে পারেন অভাবের কারনে তপনের লেখাপড়া বেশিদুর আগায় নি। তপতীর বন্ধুরা তপন কে হাসির পাত্র বানায়, টিকি কেটে দেয়, নানা ভাবে নানা অপমান করে । তপন নিরুত্তাপ, শুধু শাশুড়ির সাথেই তার যত কথা!

প্রচন্ড অহঙ্কার তপতী আর তার বন্ধুদের, তাদের মতে অশিক্ষিত তপন কে সমাজে মেশানোর মত না। প্রতি পদে পদে অপমান সহ্য করে ৭ মাস টিকে থাকে , কিন্তু একদিন সীমা ছাড়িয়ে তপনকে চুড়ান্ত অপমান করার জন্য মিঃ ব্যানার্জির কোলে মাথে রেখে বললো, 'আমাকে মুক্তি দাও।' মিঃ ব্যানার্জি , মিঃ বোস, মিঃ অধিকারী তার মিঃ এর অভাব নেই।
কি হয়েছিল শেষমেশ ?

রিভিউ
রেটিং *
নাম *
রিভিউ *
ইমেইল *

মোট ০টি রেটিংস
চমৎকার
0
ভালো
0
মোটামুটি
0
চলনসই
0
নিম্নমান
0
বুক রিভিউ
কোন বুক রিভিউ নেই