লেখক | : মুহম্মদ জাফর ইকবাল |
ক্যাটাগরী | : সায়েন্স ফিকশন |
প্রকাশনী | : সময় প্রকাশন |
ভাষা | : বাংলা |
পৃষ্ঠা | : ১০৫ পাতা |
মুল্য | : ০.০০৳ |
রেটিং |
:
(০)
|
কোন ডাউনলোড রেকর্ড নেই |
"বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী অন্ধকারের গ্রহ" বইটি সম্পর্কে কিছু কথা:
মহাকাশ যাত্রার জন্য ট্রেনিং শেষ করেছে য়ূহা, একজন কবি হয়ে মহাকাশযাত্রা করতে যাওয়াতে সবাই য়ূহাকে নিয়ে একটু দ্বিধার মধ্যে আছে।সত্যিই সে কি পারবে দীর্ঘ, নিঃসঙ্গ এক যাত্রায় নিজেকে মানিয়ে নিতে।
য়ূহার মহাকাশযাত্রা চূড়ান্ত হলো, কুরু ইঞ্জিন চালিত এক সামরিক মহাকাশযানে চড়ে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত সে। এই কুরু ইঞ্জিন ১০জি ত্বরণেও অনির্দিষ্টকালের জন্য ধরে রাখতে পারে মহাকাশযানকে এমনকি একমাত্র এটিই ব্ল্যাকহোলের কাছে বিপজ্জনকভাবে গিয়েও বেরিয়ে আসতে পেরেছে।একটা স্কাউটশিপে করে বায়োডোম ধ্বংস করতে আসা একদল অপরাধীও আছে এ মহাকাশযানে। ক্যাপ্টেন ক্রবের নেতৃত্বে তাদেরকে ক্রয়োজোনিক ক্যাপসুলে ঢুকিয়ে, চরম শূন্য তাপমাত্রায় জড় বস্তুতে পরিনত করে রাখা হবে। অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন তরুণ বৈজ্ঞানিক রায়ীনাও আছে ওদের সঙ্গে। সেও অ্যাটাকে অংশগ্রহন করে ধরা পড়েছে সামরিক বাহিনীর হাতে।
শুরু হলো য়ূহার প্রত্যাশিত সেই মহাকাশযাত্রা। যানটি চালানোতে মানুষের কোনো ভূমিকা নেই, যা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করছে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক, মানব মস্তিস্কের ছেয়েও জটিল এর প্রোগ্রাম। গন্তব্য কো-অর্ডিনেট করে দিলেই তা নিদিষ্ট ত্বরণে মহাকাশযানটিকে সঠিক জায়গায় নিয়ে যাবে।চলার পথে য়ূহা ধরতে পারলো কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ক ওদের বোকা বানাচ্ছে। মূলত তা চলছে অন্য এক গ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণীর কমান্ডে। যা কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ককে নিজের বশে করে মহাকাশযানটিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে অন্য এক অপরিচিত গ্রহের কাছে।
এবার কি সেখান থেকে ফিরে আসতে পারবে য়ূহা সহ সেখানে থাকা সামরিক ক্রুরা? এমনকি তাদের সাথে থাকা সেই বন্দীরা?পারবে কি সেই প্রাণীর হাত থেকে মুক্ত করতে মানুষের সর্বোচ্চ প্রযুক্তিতে তৈরী এ মহাকাশযাকে? যার নিয়ন্ত্রন পুরো কোয়ান্টাম নেটওয়ার্কের হাতে, যেখানে কোয়ান্টাম নেটওয়ার্ককেই চালাচ্ছে অন্য কেউ।জানতে হলে পড়ে ফেলুন অন্ধকারের গ্রহ বইটি।